জাতীয়

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ ২০২৫ বিষয়ে অংশীজন সভা অনুষ্ঠিত

আপডেট: নভে ১১, ২০২৫ : ০১:০০ পিএম
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ ২০২৫ বিষয়ে অংশীজন সভা অনুষ্ঠিত
‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ ২০২৫’ বিষয়ে অংশীজন সভা অনুষ্ঠিত

প্রস্তাবিত ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ ২০২৫’ নিয়ে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিটিসিএলের সভাকক্ষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এই সভার আয়োজন করে।

সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, প্রস্তাবিত এই অধ্যাদেশে ইন্টারনেট বন্ধের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ বিদ্যমান আইন ও নীতিতে বেশ কিছু মৌলিক ও যুগোপযোগী পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর ফলে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা আরও সুদৃঢ় হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

তিনি বলেন, “এই অধ্যাদেশ চূড়ান্ত করার আগে অংশীজনদের মতামত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মতামতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংযোজন-বিয়োজন করা হবে, যাতে এটি একটি আধুনিক ও জনগণবান্ধব আইন হিসেবে প্রণীত হয়।”

সভায় উপস্থিত অংশীজন প্রতিনিধিরা টেলিযোগাযোগ খাতের বিভিন্ন দিক নিয়ে মতামত দেন এবং খসড়ার নানা ধারায় প্রস্তাবনা তুলে ধরেন।

উল্লেখ্য, অধ্যাদেশের খসড়া ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ওয়েবসাইটে উন্মুক্ত করা হয়েছে, যাতে সংশ্লিষ্ট অংশীজন ও সাধারণ জনগণ মতামত দিতে পারেন। আগামী ১৫ নভেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত খসড়ার ওপর মতামত প্রদান করা যাবে।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব আব্দুন নাসের খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, সংস্থা ও টেলিযোগাযোগ খাতের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় বক্তারা বলেন, প্রস্তাবিত ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ ২০২৫’ কার্যকর হলে দেশের তথ্য ও যোগাযোগ খাতে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে।

১ মন্তব্য


John Boyles

I need clarification before I proceed.

নভে ১১, ২০২৫